ভারতের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় পদত্যাগ করেছেন। রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো চিঠিতে তিনি স্বাস্থ্যগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন। বিবিসি জানিয়েছে, চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনে তিনি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
২০২২ সালের ৭ আগস্ট ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন ধনখড়। তিনি ছিলেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের মনোনীত প্রার্থী। এর আগে তিনি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। চলতি বছরের মার্চ মাসে হৃদরোগজনিত সমস্যা নিয়ে দিল্লির এক হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি।
পদত্যাগপত্রে ধনখড় উল্লেখ করেন, “চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী নিজের স্বাস্থ্যের দিকে মনোযোগ দিতে এই পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছি।” একইসঙ্গে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং মন্ত্রীদের কাছ থেকে পাওয়া সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা জানান।
ধনখড় বলেন, “উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে আমি যেভাবে আন্তরিকতা ও আস্থা পেয়েছি, তা আজীবন স্মরণে থাকবে। ভারতের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও বিকাশের ইতিহাসের অংশ হতে পেরে আমি গর্বিত।”
পদত্যাগের পরপরই নতুন উপরাষ্ট্রপতি নিয়োগ নিয়ে আলোচনায় সরব হয়েছে ভারতীয় রাজনৈতিক অঙ্গন।
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় পদত্যাগ করেছেন। রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো চিঠিতে তিনি স্বাস্থ্যগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন। বিবিসি জানিয়েছে, চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনে তিনি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
২০২২ সালের ৭ আগস্ট ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন ধনখড়। তিনি ছিলেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের মনোনীত প্রার্থী। এর আগে তিনি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। চলতি বছরের মার্চ মাসে হৃদরোগজনিত সমস্যা নিয়ে দিল্লির এক হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি।
পদত্যাগপত্রে ধনখড় উল্লেখ করেন, “চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী নিজের স্বাস্থ্যের দিকে মনোযোগ দিতে এই পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছি।” একইসঙ্গে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং মন্ত্রীদের কাছ থেকে পাওয়া সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা জানান।
ধনখড় বলেন, “উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে আমি যেভাবে আন্তরিকতা ও আস্থা পেয়েছি, তা আজীবন স্মরণে থাকবে। ভারতের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও বিকাশের ইতিহাসের অংশ হতে পেরে আমি গর্বিত।”
পদত্যাগের পরপরই নতুন উপরাষ্ট্রপতি নিয়োগ নিয়ে আলোচনায় সরব হয়েছে ভারতীয় রাজনৈতিক অঙ্গন।